বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র রেজাউল করিম বাদশা বলেছেন, শেখ হাসিনা এই বাংলাদেশকে একটি কারাগারে পরিণত করেছিলেন, তিনি গুম-খুনের একটি দেশে পরিণত করেছিলেন। সেই বাংলাদেশে শেখ হাসিনার জায়গা হবে না।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) বিকালে বগুড়ার ধুনট উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে বিশাল কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।তিনি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা এমন দল করেন সেই দলের নেতারাই আপনাদের বিপদে ফেলে পালিয়ে যায়।

আজকের যুব সমাজ স্বাধীনতা যুদ্ধ দেখেনি, কিন্তু তারা ২৪ এর যুদ্ধ দেখেছে।

রেজাউল করিম বাদশা বলেন, ‘সেই ৭১ এর যুদ্ধেও তারা পালিয়েছিল। শেখ মুজিব বাংলাদেশে ছিল না। আর আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, এই দেশ আমার, এই দেশের মানুষ আমার, এই দেশের মাটি আমার, আমার যদি মৃত্যুও হয় এই বাংলাদেশেই হবে।

ধুনট সরকারি নইম উদ্দিন পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা বিএনপির সভাপতি একেএম তৌহিদুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য মোশারফ হোসেন।

উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি আবুল মনছুর পাশা ও পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন চঞ্চলের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা একেএম মাহবুবুর রহমান, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলী আজগর তালুকদার হেনা, বগুড়া জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি এমআর ইসলাম স্বাধীন, মাফতুল আহমেদ খান রুবেল, যুগ্ম সম্পাদক তাহাউদ্দিন নাইম, বগুড়া শহর বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট হামিদুল হক

চৌধুরী হিরু, বগুড়া জেলা বিএনপির উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক, জেলা যুবদলের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, জেলা মহিলাদলের সাধারণ সম্পাদক নাজমা বেগম,  জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাবিবুর রশিদ সন্ধান, সাধারণ সম্পাদক এমআর হাসান পলাশ ও কৃষকদলের সভাপতি সাইফুল ইসলাম।

আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আনিছুর রহমান বাদশা, সাংগঠনিক সম্পাদক আপেল মাহমুদ, মুঞ্জিল হক, যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ভেটু, ধুনট পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাহিদ মাহমুদ সুমন, কামরুল হাসান, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল হালিম, পৌর যুবদলের সভাপতি আবু তালহা শামীম, উপজেলা যুবদল নেতা মোহাম্মদ আলী জন, শাহাদৎ হোসেন পিষ্টন, উপজেলা ছাত্রদল নেতা সাইদুজ্জামান নোমান, জিন্নাহুর রহমান রাকিব, রাকিবুল হাসান

রকিসহ ১০টি ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।