1. info.shironamnews@gmail.com : NEWS TV : NEWS TV
  2. info@www.shironamnews.live : Shironam News :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৪২ অপরাহ্ন

আশুলিয়ায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ১১ জনের মধ্যে ২ জনের মৃত্যু

শিরোনাম ডেস্ক
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৬ বার পড়া হয়েছে

আশুলিয়ায় গোমাইল এলাকায় একটি বাসায় আগুনে নারী শিশুসহ ১১ জন দগ্ধের ঘটনায় সুমন রহমান (৩৫) ও গত রাতে মারা যান সুমনের বোন শিউলি আক্তার (৩২)।

রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সুমন। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন, বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। এর আগে শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টার দিকে আশুলিয়ার গোমাইল এলাকার আমজাদ ব্যাপারীর বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের মধ্যে ৪ জন শিশু রয়েছে।

তিনি জানান, সুমনের ৯৯ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। আরও ৯ জন ভর্তি আছে। এর মধ্যে ৮ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এঘটনায় গতরাতে ৯৫ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে মারা যান সুমনের বোন শিউলী আক্তার (৩২)।

বর্তমানে সূর্য বেগম (৫০) ৭ শতাংশ, সোহেল (৩৮) ১০ শতাংশ, শারমিন আক্তার (৩৫) ৪২ শতাংশ, সোয়াইদের (৪) ২৭ শতাংশ, সুরাইয়া (৩ মাস), ৯ শতাংশ মনির হোসেন (৪০) ২০ শতাংশ, ছামির মাহমুদ ছাকিন (১৫) ১৪ শতাংশ, মাহাদী (৭) ১০ শতাংশ, ও জহুরা বেগম (৭০) ৫ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে ভর্তি আছে।

দগ্ধরা হলেন- মোছা. সূর্য বানু (৫৫), মোছা. জহুরা বেগম (৭০), মো. মনির হোসেন (৪৩), সোহেল (৩৮), সুমন মিয়া (৩০), শিউলি আক্তার (২৫), শারমিন (২৫), ছামিন মাহমুদ (১৫), মাহাদী (০৭), সোয়ায়েদ (০৪) ও মোছা. সুরাহা (০৩)।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, দুই তলা বাড়ির দ্বিতীয় তলায় সুমন দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া থাকতেন। আজ রাতে তার ভাই সোহেলের পরিবার সুমনের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। সোহেল অন্য স্থানে ভাড়া থাকতেন। তার মা সাতদিন সোহেলের বাসায় আর সাতদিন সুমনের বাসায় থাকতেন। কিন্তু আজ সবাই সুমনের বাসায় যান। শবে বরাত উপলক্ষ্যে পিঠা বানানোর সময় বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে। এসময় তাদের পরিবারের শিশু ও নারীসহ মোট ১১ জন দগ্ধ হয়।

এ ব্যাপারে নারী ও শিশু হাসপাতালের ডিউটি ম্যানেজার বলেন, আমাদের হাসপাতালে নারী ও শিশুসহ ১১ জন দগ্ধ রোগী রাত সাড়ে ১০ টার দিকে নিয়ে আসেন। দগ্ধদের ঢাকা মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. নাসির উদ্দিন বলেন, শুক্রবার রাতে দগ্ধ একই পরিবারের ১১ জনকে আমাদের হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তাঁদের মধ্যে শিউলি আক্তার ও সুমন নামে দুজন মারা গেছেন। তাঁদের শরীরে ৯৫ ও ৯৯ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© www.shironamnews.live
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট